্নামাজ

 

 

শবে কদরের ইতিহাস

এই শবে কদরের রাতেই ধ্যানমগ্ন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে কুরআন অবতীর্ণ হয়। সর্বপ্রথম রাসূলআল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাছে সূরা আলাক্বের প্রথম পাঁচটি আয়াত অবতীর্ণ হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন সময়ে আল্লাহতালা নবীজির কাছে কুরআন অবতীর্ণ করেন।

 

 

মুমিনদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই রাত সর্ম্পকে হাদিসে অসংখ্য বর্ণনা আছে। এমনকি আল কুরআনে সূরা কদর নামে একটি পূর্ণ সূরা অবতীর্ণ হয়েছে। ওই সূরায় শবে কদরের রাত্রিকে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম বলা হয়েছে।

 

 

নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর আগের পূর্ববর্তী নবী ও উম্মতগণ বহু বছর জীবন আয়ু লাভ করত। সেই তুলনায় আখেরি উম্মতেরা খুবই কম আয়ু পেয়েছে। তাই সাহাবীদের মনে একটি আক্ষেপ ছিল যে, পূর্ববর্তী উম্মতেরা অনেক বেশি এবাদত করতে পেরেছে। সেই আক্ষেপ দূরীকরণে আল্লাহ তা’আলা এই শবে কদরের রাত্র দান করেন। এই একটি রাত্র ইবাদত করলে আল্লাহ তায়ালা এক হাজার রাত্র এবাদত করার সমান নেকি প্রদান করেন।

শবে কদরের গুরুত্ব

মুমিনদের কাছে শবে কদর এত মহিমান্বিত ও বরকতময় এবং বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই জন্য কারণ এই রাতে আল-কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। আল্লাহ কোরআনে বলেছেন,

 

 

“নিশ্চয়ই আমি তা (কোরআন) অবতীর্ণ করেছি কদরের রাতে। আর কদরের রাত সম্বন্ধে তুমি কি জানো? কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। সে রাতে ফেরেশতারা ও রুহ অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে। শান্তিই শান্তি, বিরাজ করে উষার আবির্ভাব পর্যন্ত।” (সূরা আল-কদর, আয়াত ১-৫)

এছাড়া কোরআনের আরো একটি স্থানে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন,

 

 

“হা-মীম! শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা (কোরআন) এক মুবারকময় রজনীতে অবতীর্ণ করেছি, নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়।” (সূরা আদ-দুখান, আয়াত: ১-৪)

শবে কদরের রাতে ফেরেশতাগণ ও তাদের আমীর জিবরাঈল (আঃ) পৃথিবীতে আগমন করে এবং ইবাদতরত সকল মানুষের জন্য খাস দোয়া করতে থাকেন। হাদিসে বর্ণিত আছে, শবে কদরে হজরত জিবরাঈল (আঃ) ফেরেশতাদের বৃহৎ দল নিয়ে পৃথিবীতে আগমন করেন এবং নামাজরত অথবা জিকিরে মশগুলরত সকল নারী-পুরুষদের জন্য রহমতের দোয়া করেন।

 

 

লাইলাতুল কদরে মানুষের ভাগ্য সংস্কার হয়। পরবর্তী বছরের অবধারিত নসিব নির্ধারিত ফেরেশতাদের কাছে স্থানান্তর করা হয়। এতে প্রতিটি মানুষের বয়স, মৃত্যু, রিজিক, সবকিছুর পরিমাণ নির্দিষ্ট ফেরেশতাদেরকে বলে দেওয়া হয়, এমনকি হজ্জ কে করবে, তা-ও লিপিবদ্ধ করে দেওয়া হয়।

মুমিনদের নিকট শবে কদরের রাতের গুরুত্ব অপরিসীম। কোরআনে সূরা কদরে উল্লেখ আছে, ‘হাজার মাসের এবাদতে যে নেকি হয়, শবে কদরের এক রাতের এবাদত তার চেয়ে উত্তম।’
লাইলাতুল কদরের রজনীতে সৎ মুসলমানদের ওপর আল্লাহর বিশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষণ হয়। লাইলাতুল কদরে মুমিনরা আল্লাহর নিকট মাগফিরাত, নাজাত ও ক্ষমা পাওয়ার পরম সুযোগ অর্জন করে। শবে কদর সম্পর্কে রাসূলআল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি এই রাত ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করবে, আল্লাহ তাঁর পূর্বেকৃত সব গুনাহখাতা মাফ করে দেবেন। (বুখারি)

 

 

হাদীসে বর্ণিত আছে, শবে কদরের রাতে যারা আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকবে, আল্লাহ তার ওপর থেকে জাহান্নামের আগুন হারাম করে দেবেন।

হাদীসে আরো বর্ণিত আছে,

” সমস্ত রজনী আল্লাহ তাআলা লাইলাতুল কদর দ্বারাই সৌন্দর্য ও মোহনীয় করে দিয়েছেন, অতএব তোমরা এই বরকতময় রাতে বেশি বেশি তাসবিহ-তাহলিল ও ইবাদত-বন্দেগিতে রত থাকো।”

 

 

অন্য হাদিসে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, “তোমরা তোমাদের কবরকে আলোকিত পেতে চাইলে মহিমান্বিত লাইলাতুল কদর রাতে জেগে রাতব্যাপী ইবাদত-বন্দেগিতে কাটিয়ে দাও।”

কবে শবে কদর

হাদীস মতে ২১ রমজান থেকে ২৯ রমজান অবধি যেকোনো বিজোড় রাতে কদর হতে পারে। তবে ২৬ রমজান দিবাগত রাত অর্থাৎ ২৭ রমজান লাইলাতুল কদর হয় বলে বিজ্ঞ আলেমদের মতামত। আম্মাজান আয়েশা রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, “রাসূলআল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করতেন এবং বলতেন, তোমরা রমজানের শেষ ১০ রাতে শবে কদর সন্ধান করো।” (বুখারি ও মুসলিম)

 

 

অন্য একটি হাদিসে আছে, “মাহে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে তোমরা শবে কদর সন্ধান করো।” (সহীহ বুখারী)

রমজানের সেহরি ইফতারের সময়সূচি দেখুন- রমজানের সময়সূচী – রোজার ক্যালেন্ডার ডাউনলোড ২০২৪

শবে কদরের ইবাদত

রমজান মাসের শেষ দশ দিনের বিজোর রজনীতে আমাদেরকে শবে কদর তালাশ করতে হবে। রাসূলআল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাকে আম্মাজান আয়েশা রাঃ শবে কদর সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, “হে রাসুলুল্লাহ! আমি যদি লাইলাতুল কদর পাই তখন কী করব? তখন নবীজি সাঃ বলেন, তুমি বলবে, ‘হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল, আপনি ক্ষমা করে দিতে ভালোবাসেন—অতএব, আমাকে ক্ষমা করুন।” (তিরমিযি)

 

 

এর থেকে প্রমাণিত হয় যে শবে কদরের রাতে আমাদেরকে বেশি বেশি তওবা করতে হবে। আপন গুনাহের জন্য অনুতপ্ত ও অনুশোচনা করতে হবে।

শবে কদরের নামাজের নিয়ত

শবে কদরের নামাজ: শবে কদরের রাতে বেশি বেশি নফল নামাজ পড়তে হবে। দুই রাকাত দুই রাকাত করে নফল নামাজ আদায় করতে হয়। এই নামাজগুলোতে কিরাত, রুকু-সেজদায় দীর্ঘ সময় ব্যয় করতে হবে। যাতে আল্লাহর অনুগ্রহ লাভ করা যায়।

 

 

নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকাতাই ছালাতিল লাইলাতিল কাদরি নফলে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শরিফতি– আল্লাহু আকবা

 

 

শবে কদরের ফজিলত: লাইলাতুল কদরের দোয়া ও শবে কদরের নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত: লাইলাতুল কদর একটি বরকতময় ও মহমান্বিত রজনী। ‘লাইলাতুল কদর’ আরবি বাক্য। আমরা যাকে কদর রজনী বলে থাকি।কেউবা ডাকেন শবে কদর ফারসি হলো শবে কদর। লাইলাতুল কদর অর্থ ভাগ্যনির্ধারণী রজনী।

লাইলাতুল কদর অর্থ কি?

লাইলাতুল কদর অর্থ কি? লাইলাতুল কদর অর্থ হল “ভাগ্য নির্ধারণী রজনী”। লাইতুল কদরকে শবে কদরও বলা হয়।

শবে কদর অর্থ কি?

লাইলাতুল কদর ভারতীয় উপমহাদেশে শবে কদর নামেও পরিচিত।  শবে কদর ফার্সি শব্দ। শবে কদর অর্থ হলো, ভাগ্য রজনী। মহমান্বিত রজনী।

রমজান কুরআন নাজিলের মাস।

পবিত্র কোরআন মাজিদ অবতীর্ণের মাস রমজান মাস, কোরআন নাজিল হয় শবে কদরের রাতে। এ রাতেই প্রথম পবিত্র মক্কায় হেরা পর্বতের গুহায় আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর পক্ষ থেকে জিবরাইল আ. মুহাম্মদ সা. এর কাছে ওহী নিয়ে আসেন। কুরআন নাজিল শুরু হয় এ মাসে। আল্লাহ বলেন انا انزلناه في ليلة القدرالقدر নিশ্চয় আমি কুরআন কদরের রাতে আবতীর্ণ করেছি।

শবে কদরের ফজিলত

লাইলাতুল কদর কী?

লাইলাতুল কদর হলো এক বরকতময় রজনী। জীবন্ত মুজেজা, মানব জাতীর হেদায়তগ্রন্হ কুরআনুল কারিম এ রাজনীতে নাজিল হয়। কদরের রজনী কি? কদরের রজনী হল হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। “খাইরুম মিন আলফি শাহর”। এরাতে ইবাদত করায় অধিক ফজিলতপূর্ণ। শবে কদরের রাতে মুসলমানরা ইবাদাতে মশগুল থাকেন। যদি বেজোড় রজনিতে শবে কদর বা লাইলাতুল কদর পেয়ে যান,  তাহলে তা হাজার মস ইবাদত করার সমান। হাজার মাস ইবাদত করে যে সওয়াব, শবে কদর বা লাইলাতুল কদরের রাতে ইবাদত করলে সই সওয়াব

সুরা কদর।

সুরা কদর হলো কুরআন কারিমের একটি সুরা। সুরাতুল কদরের আলোচ্য বিষয় লাইলাতুল কদর। উক্ত সুরায় লাইলাতুল কদর সম্পর্কে বলা হয়েছে। লাইলাতুল কদরের ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। সুরা কদর হলো।

انا انزلناه في ليلة القدر،

লাইতুল কদরের দোয়া।

লাইতুল কদর হাজার রাতের চেয়ে উত্তম। রাসুলুল্লাহ সা, বলেছেন শেষ দশকের বিজোর রাতে লাইলাতুল কদর তালাশ কর। আয়েশা রা. রাসুলুল্লাহ সা. কে বললেন,  আমি যদি শবে কদর বা লাইলাতুল কদর পেয়ে যায়, তাহলে কোন দোয়া করব? রাসুলুল্লাহ সা,  আয়েশা রা. সহ আমাদেরকে লাইলাতুল কদরের দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন

“اللهم
إِنَّكَ عُفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَني

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্না কা আফুউউন; তুহিব্বুল আ’ফওয়া; ফাফু আন্নি ইয়া কারিম।’

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাপরায়ন;আপনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি)

লাইলাতুল কদর কোন দিন?

লাইলাতুল কদরের নির্দিষ্ট দিন নেই। রমজানের শেষ দশকে লাইলাতুল কদর তালাশ করতে হয়। কেননা রাসুল সা বলেছেন “তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে শবে কদর সন্ধান করো।’ (মুসলিম)। বেজোর রাতগুলো হল ২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৯।

লাইলাতুল কদর কখন।

লাইলাতুল কদরের রাতে সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা প্রথম আসমানে অবতরণ করে তার বান্দাদের ডেকে বলেন ‘কে আছ অসুস্থ! আমার কাছে চাও আমি শেফা দান করব,  কে আছ অভাবগ্রস্ত আমার কাছে চাও আমি প্রাচুর্য দান করব, কে আছ বিপদগ্রস্ত! আমার কাছে চাও আমি বিপদমুক্ত করে দেব।

লাইলাতুল কদর কবে।

লাইলাতুল কদর কবে সঠিক বলা যায় না। তবে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাত্রে লাইলাতুল কদরের কথা বলা হয়েছে।

 

ইতিকাফ কি?

লাইলাতুল কদর রমজানের শেষদশকে। তা পাওয়ার জন্য রাসুলুল্লাহ সা. শেষের ১০ দিন ইতিকাফ করতেন। হজরত আয়িশা (রা.) বলেন, ‘ওফাতের আগ পর্যন্ত প্রত্যেক রমজানের শেষের ১০ দিন রাসুল (সা.) ইতিকাফ করতেন।’ (বুখারি: ২৩২৬, মুসলিম শরীফ: ১১৭২)।

লাইলাতুল কদরের হাদিস।

লাইলাতুল কদর সম্পর্কে হাদিস

লাইলাতুল কদর সম্পর্কে হাদিস: আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে, সওয়াব লাভের আশায় লাইলাতুল ক্বদ্‌রে রাত জেগে দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করে, তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হয়। বুখারি।

রাসুল সা বলেছেন “তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে শবে কদর সন্ধান করো।’ (মুসলিম)।
‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

আয়েশা রা, থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যখন রমযানের শেষ দশক আসত তখন রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর লুঙ্গি বেঁধে নিতেন এবং রাত্র জেগে থাকতেন ও পরিবার-পরিজনকে জাগিয়ে দিতেন। বুখারী।

লাইলাতুল কদর স্টাটাস শুভেচ্ছা।

১, লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়ে উত্তম।
আজ পবিত্র শবে কদর।
সবাইকে শবে কদরের শুভেচ্ছা।

লাইলাতুল কদরের নামাজ
শবে কদরের নামাজ কত রাকাত।

শবে কদর বা লাইলাতুল কদরের নির্দিষ্ট কোন নামাজ নেই। এ রাতে যত বেশি পারেন নফল নামাজ আদয় করেন। সাথে সাথে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়েন। তাহাজ্জুদ নামাজ আট রাকাত পড়তে পারেন।

লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ত।

লাইলাতুল কদরের নামাজ পড়ার নিয়ম বাংলায় পড়ে নিলে হয়। নিয়ত মানে মনের ইচ্ছা।
তারপরও আমরা আরবি নিয়ত আপনাদের কল্যাণে তুলে ধরছি।

শবে কদরের নামাজের নিয়ত।
“নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকআতাই সালাতি লাইলাতিল কদরে নাফলি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা বাতিস শারীফাতি “আল্লাহুআকবার”’।

লাইলাতুল কদরের নামাজের নিয়ম।

লাইলাতুল কদরের নির্দিষ্ট নামাজ নেই। আপনি দুই রাকাত করে করে নফল নামাজ বেশি বেশি পড়বেন। যত বেশি পারেন, আদায় করবেন। এ রাতের ইবাদাত হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। তাছাড়া তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ুন। রাসুলুল্লাহ তাহাজ্জুদের নামাজ আট রাকাত পড়তেন।

শবে কদরের নামাজ কত রাকাত।

শবে কদরের নামাজ নেই। নামাজ নেই তাই রাকাত থাকার প্রশ্ন উঠে না। তবে আপনার বেশি বেশি নফল নামাজ পড়তে পারেন। তাহাজ্জুদ নামাজ বেশি বেশি পড়ুন। তাসবিহ তাহলিল বেশি বেশি করে ক

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top